সোমবার রাত ৮টায় তারা বাড়ির একটি কক্ষে অনৈতিক কাজে লিপ্ত হলে, স্থানীয় লোকজন চারপাশ ঘিরে ফেলে। পরে ৯৯৯ নম্বরে কল করে পুলিশ ডাকে। কিছু সময় পর স্থানীয় থানা পুলিশ তাদের ঘটনাস্থল থেকে আটক করে মুরাদনগর থানায় নিয়ে আসে।

আটক লতিফ চেয়ারম্যান অবশ্য বলেন, ‘আমি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার। আমার অপরপক্ষ ষড়যন্ত্র করে আমাকে ফাঁসিয়ে দিয়েছে।’

তবে মুরাদনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) একেএম মনজুর আলম বলেন, ‘৯৯৯ থেকে আমরা একটি ফোন পাই। জানতে পারি চেয়ারম্যান লতিফ এক নারী নিয়ে তার এলাকায় একটি কক্ষে আছেন এবং এলাকাবাসী তাকে ঘিরে রেখেছে। ঘটনাস্থলে গিয়ে আমরা দেখতে পাই অনেক লোকজনের সমাগম।’

তিনি আরও বলেন, ‘চেয়ারম্যান যে নারীকে নিয়ে আপত্তিকর অবস্থায় ছিলেন তাকে তিনি স্ত্রী পরিচয় দেন। কিন্তু তার স্বপক্ষে কোনো প্রমাণ দিতে পারেননি। প্রবাসীর স্ত্রীও তার স্বামীকে তালাক দেওয়ার কোনো কাগজ দেখাতে পারেননি। তাই তাদেরকে অনৈতিক কাজে লিপ্ত হওয়ার অভিযোগে আটক করে মামলা দিয়ে জেল হাজতে পাঠিয়েছি।